ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
কোভিড-১৯ পরিস্থিতির ফলে যে শিখণ ঘাটতি হয়েছে তা প্রত্যাশিত পর্যায়ে উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত একাডেমিক চাহিদা পূরনের লক্ষ্যে মুখোমুখি ও ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে সহযোগিতা প্রদান করা।
ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও পরিচালনায়সকল শিক্ষকের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
PEMIS software এ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সকল শিক্ষকের তথ্য উপজেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে সমন্বয় পূর্বক তাৎক্ষণিক হালনাগাদ করা।
প্রশিক্ষণ ডাটাবেজ তৈরি ও সেই আলোকে শিক্ষক ডেপুটেসন প্রদানে সহায়তা করা।
সকল শিক্ষককে ICTউপকরণের ব্যবহার সম্পর্কে ধারনা দেওয়া।
SMART বাংলাদেশ বিনির্মান ও ৪থ© শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় করণীয় সম্পকে© শিক্ষকগণকে সার্বিক সহায়তা করা।
শ্রেণিভিত্তিক সকল বিষয়ের বিষয়ভিত্তিক উপকরণের তালিকা প্রণয়ণ ও বিদ্যালয় পর্যায়ে সরবরাহ করা।
সমতাভিত্তিক ও মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণে যে কোন সরকারি কর্মসূচী বাস্তবায়নের পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে উদ্ভাবনী কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
২০২৩ - ২০২৪অর্থবছরেরসম্ভাব্যপ্রধানঅর্জনসমূহ:
PEMIS software এ তথ্য হালনাগাদ পূর্বক বিদ্যালয়ভিত্তিক শিক্ষকগণের প্রশিক্ষণ ডাটাবেজ সম্পন্ন করা;
শিক্ষকযোগ্যতার পরদর্শিতার সূচকের আলোকে শিক্ষকগণের প্রশিক্ষণ চাহিদার ডাটাবেজ তৈরী করা;
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস